আবেগের ক্ষত তিন ধরণের। কিছু আছে, যেগুলো দ্রুত সেরে যায়। কিছু আছে, যেগুলো সারতে অনেকদিন লাগে। আবার কিছু আছে যেগুলো মৃত্যু পর্যন্ত সাথে থাকে। আমি মনে করি যে কোনো গল্পের প্রধানতম কাজ হলো যে ক্ষতগুলো সাথে রয়ে যায়, সেগুলোকে যতটুকু সম্ভব গভীরভাবে অন্বেষণ ও বিশ্লেষণ করা। কারণ, এই ক্ষতগুলো, ভালো বা মন্দ যাই হোক না কেন, কোনো ব্যক্তির জীবনকে আকার দিয়ে থাকে। একটা সার্থক গল্প এই ক্ষতগুলোর অবস্থান সঠিকভাবে নির্ণয় করতে এবং সেগুলোর সীমারেখাকে সংজ্ঞায়িত করতে সক্ষম। (যদিও প্রায় ক্ষেত্রেই আহত ব্যক্তি নিজে জানেই না যে তার ভেতরে ক্ষত আছে)। গল্পকার তখন সেগুলোকে সুস্থ করার লক্ষ্যে কাজ করতে পারে।”– হারুকি মুরাকামি
সূএ:ডেইলি বাংলাদেশ ডটকম